img

এখন বাড়িতে থাকতে হচ্ছে সবাইকে। করোনার কারণে তারাবি নামাজও আদায় করতে হবে বাসায়। ফলে সীমাবদ্ধ চলাফেরার মধ্য দিয়ে রমজান হতে পারে অনেকের শারীরিক সমস্যার কারণ। একারণে ঘরবন্দী হয়েও নিজেকে একটিভ রাখতে হবে। মেনে চলতে হবে সঠিক খাদ্যাভ্যাস।

  • সবার আগে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিন গরম পানির ভাপ নিতে পারেন। -
  • যাদের শরীরে চর্বি বেশি তাদের ফুসফুসের নিচের অংশের কার্যক্ষমতা কমে যায়। তাই পেটের চর্বি কমানোর ব্যায়াম করতে হবে।
  • ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ, অ্যারোবিক এক্সারসাইজ (হাঁটাহাঁটি, জগিং, সিঁড়িতে ওঠানামা করা), স্ট্রেচিং-এর মতো ব্যায়াম করতে পারেন।
  • করতে হবে ব্রিদিং এক্সারসাইজও। এর জন্য নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে তা ৫ সেকেন্ড ধরে রেখে মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়তে হবে।  এতে ফুসফুসে কফ কাশির মাধ্যমে বের হয়ে যাবে।
  • শারীরিক পরিশ্রম না করলে রক্তে থাকা খারাপ হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে বয়স্ক ব্যক্তিদের কোমরব্যথা, ঘাড়ব্যথা, হাঁটুব্যথা, বাত ইত্যাদি বাড়তে পারে। তাই  তারা অ্যারোবিক, ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করবেন।
  • ছোট বড় সবাইকে হাঁটতে হবে অন্তত ৩০ মিনিট। ইফতারের পরে হাঁটবেন।
  • চাইলে সিঁড়ির ১০ ধাপ ওঠানামাও করতে পারেন দিনে দু-তিনবার। এতে ফুসফুস এবং হৃদ্‌যন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন ভালো থাকবে।
  • ছাদে, সিড়িতে যাওয়ার সময় মুখে মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাভস পরে নিবেন।  

এসবের পাশাপাশি ভাজা খাবার কম খাবেন। ইফতার খেজুর ও হালকা খাবার দিয়ে ভাঙবেন। তাহলে পেটে জালাপোড়া করবে না।

 জিরোআওয়ার২৪/এমএ

এই বিভাগের আরও খবর