img

ব্রতীর প্রধান নির্বাহী শারমিন মুরশিদ বলেছেন, অতীতে আমরা নির্বাচনের সময় সেনবাহিনীকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে দেখেছি। কিন্তু বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী কোনো নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনী কিছু করতে পারবে না। ম্যাজিস্ট্রেট ও ডিসির তরফে ভূমিকা পালনের জন্য নির্দেশনা লাগবে।

বৃহস্পতিবার প্রথম আলোর সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। 

নির্বাচনে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে  শারমিন মুরশিদ বলেন, শেষ পর্যন্ত আশাবাদী থাকতে হবে। পরিস্থিতির উন্নতির জন্য কিছু দৃশ্যমান উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। সেনাবাহিনী মোতায়েন হয়েছে। ফলে আমরা দেখতে চাই যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে ও শান্তি ফিরে আসতে শুরু করেছে। কিন্তু একই সঙ্গে আমাদের বাস্তবতাকেও বিবেচনায় নিতে হচ্ছে। সে কারণে আশাবাদের ওপর ভরসা রাখাও কঠিন হয়ে পড়ছে।

তিনি বলেন, আমরা সবাই জানি যে সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষের একধরনের ভরসা ও আস্থা কাজ করে। অতীতে আমরা নির্বাচনের সময় সেনবাহিনীকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে দেখেছি। এবার সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেট ও ডিসির অধীনে থাকায় কতটুকু ভূমিকা পালন করতে পারবে, তা এক বড় প্রশ্ন। অনুমতি নিয়ে ও নির্দেশের অপেক্ষায় থেকে কাজ করতে গেলে ঘটনা যা ঘটার তা ঘটে যাবে। 

‘২০০৮ সালে সেনাবাহিনী নির্বাচন কমিশনের অধীনে মোতায়েন করা হয়েছিল। ফলে সেনাবাহিনীর ওপর কমিশনের নিয়ন্ত্রণ ছিল। এখন সেনাবাহিনীর ওপর কমিশনের কমান্ড নেই। ম্যাজিস্ট্রেট ও ডিসিদের জন্য বসে থাকতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর