img

ঢাকা-১৪ আসনে বিএনপির মনোনয়নের প্রধান দাবিদার সাবেক ও বর্তমান ২ ছাত্রনেতা। এবারের নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে রাখা হবে ত্যাগী ও তরুণ নেতাদের। সেক্ষেত্রে, মীরপুর-দারুস সালাম-শাহ আলী ও সাভারের অংশবিশেষ নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৪ আসনে দলটির মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে আছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক ও বর্তমান দুই ছাত্রনেতা - মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেল ও শাফায়েত রাব্বি আরাফাত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল -বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার। এই সাক্ষাৎকারে মনোনয়ন বোর্ডের প্রধান হিসেবে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে লন্ডন থেকে যুক্ত হয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে রাখা হবে ত্যাগী ও তরুণ নেতাদের। সেক্ষেত্রে, মীরপুর-দারুস সালাম-শাহ আলী ও সাভারের অংশবিশেষ নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৪ আসনে দলটির মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে আছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক ও বর্তমান দুই ছাত্রনেতা - মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেল ও শাফায়েত রাব্বি আরাফাত। জাতীয়তাবাদী যুবদলের ঢাকা মহানগর (উত্তর) এর সাংগঠনিক সম্পাদক পাপেল ইতোপূর্বে বৃহত্তর মীরপুর থানা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তৃণমুলের কাছে জনপ্রিয় এ ছাত্রনেতা দলীয় সংকটেও দল ও কর্মীদের পাশে ছিলেন। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সাথে দারুস সালাম থানাসহ মীরপুর ও শাহ আলী থানায় একাধিক মামলার আসামী তিনি। ছাত্রদল, যুবদল ও বিএনপির বড় একটি অংশের নেতৃত্ব দেয়া এ নেতা নির্বাচনে মনোনয়ন পেলে দলকে আসনটি উপহার দিতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেন। এছাড়াও ঢাকা ১৪ আসনে মনোনয়ন পেতে চান ছাত্রদল, ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সাধারণ সম্পাদক সাফায়েত রাব্বি আরাফাত, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সরকারের প্রতিটি কূটকৌশল এর বিরুদ্ধে নেতা কর্মীদেরকে সাথে নিয়ে রাজধানীর রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন তিনি। সাফায়েত রাব্বি আরাফাতের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন গনতন্ত্রের “মা" দেশনত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও দেশনায়ক তারেক রহমানের বীরের বেশে দেশে প্রত্যাবর্তন এবং গনতন্ত্র, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আন্দোলনকে সফল করতে দল তাকে ধানের শীষের কান্ডারী হিসেবে বিবেচনা করবেন। ইউনিট ছাত্রদল থেকে রাজনীতি শুরু করে মহানগর এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রদলকে সংগঠিত করে আন্দোলন, সংগ্রামে সরকারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে সক্রিয় অংশগ্রহন করেন। যার ফলে অসংখ্য মামলা এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। দলের ক্রান্তিলগ্নে দলীয় আদর্শ এবং নেতৃত্বের প্রতি সর্বোচ্চ আস্থাশীল ছিলেন। পারিবারিক ঐতিহ্য এবং ব্যক্তিগত ইমেজের কারণে ঢাকা ১৪ নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের জনগনের সাথে তার গড়ে উঠেছে নিবিড়, আত্নীক এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক।

এই বিভাগের আরও খবর