img

এই বছর পাকিস্তান এখন পর্যন্ত ৫৪ ম্যাচ খেলেছে, যে কোনো দলের সর্বোচ্চ। ৪৫ ম্যাচ খেলে পরের অবস্থানে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আর পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সালমান আগা সব ম্যাচ খেলেছেন।

সালমানের সবশেষ ম্যাচ ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে রোববারের ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে। বাবর আজমের দারুণ ব্যাটিং ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ম্যাচটি জিতে ফাইনালে উঠেছে পাকিস্তান।

আর এই ম্যাচ খেলে সালমান এক বর্ষপঞ্জিকায় সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন। তিনি পেছনে ফেলেছেন ৫৩ ম্যাচ খেলে যৌথভাবে এতদিন শীর্ষে থাকা রাহুল দ্রাবিড় (১৯৯৯), মোহাম্মদ ইউসুফ (২০০০) ও মহেন্দ্র সিং ধোনিকে (২০০৭)। 

এক বছরে ৫০ বা তার বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার প্রথম কীর্তি গড়েন শচীন টেন্ডুলকার, ১৯৯৭ সালে। সালমানের আগে এই দশকে পঞ্চাশ বা তার বেশি ম্যাচ খেলার কীর্তি গড়েছেন ড্যারিল মিচেল। ২০২৩ সালে ৫১ ম্যাচে খেলেছেন তিনি।

ক্রিকেট বিশ্লেষকদের মতে, সালমানের এই রেকর্ড পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য বিশেষ একটি অধ্যায় হয়ে থাকবে। কারণ এক ক্রিকেটারের পক্ষে বছরের প্রতিটি ম্যাচে খেলা শুধু চ্যালেঞ্জিংই নয়, বরং মানসিক ও শারীরিক দিক থেকেও অত্যন্ত কঠিন। সালমান সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। তার এই অর্জন ভবিষ্যতে পাকিস্তানের তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর