img

#খোলা #চিঠি -

বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারুণ্যের অহংকার জনাব তারেক রহমান ভাই -

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব জনাব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই ১৯৯০ সালের সৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ২০২৪ সালের ৫ ই আগষ্ট সৈরাচার হাসিনা পালানোর আগ পর্যন্ত কেন্দ্র ঘোষিত এমন কোনো কর্মসূচি ছিলনা যেখানে হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই অংশগ্রহণ করেনি।বিএনপির দুঃসময়ে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামের অকুতোভয় সৈনিক হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দলকে।দলের কারণে তিনি ৫০০ + মামলার আসামি হয়েছিলেন। বিএনপির দুঃসময় দলের প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে অসংখ্যবার গ্রেফতার হয়েছিলেন এবং বছরের প্রায় অর্ধেক সময়ে হয় জেল, কোর্টের বারান্দা আর নাহয় গ্রেফতার এড়াতে আত্নগোপনে কেটেছিল তার। সোহেল ভাই আত্নগোপনে থেকেও কেন্দ্র ঘোষিত সকল কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়ে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।২০১৮ সালের ৮ ই ফেব্রুয়ারী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বকশিবাজার অস্থায়ী আদালতে হাজিরাকে কেন্দ্র করে ১৪৪ ধারা জারী করেছিলেন আওয়ামী প্রশাসনের পেটোয়া বাহিনী পুলিশ। সেই ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে মেডামের গাড়ি বহরে ভ্যানগার্ড হিসেবে সামনের সারিতে থেকে মিছিলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই।হাবিব সোহেল ভাইয়ের জীবনের অধিকাংশ সময় আওয়ামীলীগের শাসনামলে সৈরাচার হাসিনার পেটুয়া বাহিনী পুলিশের দায়েরকৃত রাজনৈতিক মামলায় বাংলাদেশের ৬৪ জেলার প্রায় অধিকাংশ কারাগারেই যেতে হয়েছিল সোহেল ভাইকে। সোহেল ভাই যদি রাজনীতি না করে সরকারি চাকরি করতেন তাহলে ভালো প্রতিষ্ঠানে ভালো চাকরি করে সুন্দর ভাবে জীবনযাপন করতে পারতেন কিন্তু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপোষহীন নেতৃত্বের কারণে তিনি জিয়া পরিবারের তথা বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ভ্যানগার্ড হিসেবে সবসময় পাশে থেকেছেন। হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই তারুণ্যের অহংকার জনাব তারেক রহমানের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে গিয়েছিলেন দলকে সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী করতে। বিএনপির দুঃসময়ে ঢাকার বাহিরে যতগুলো সমাবেশ হয়েছিল প্রায় প্রতিটি সমাবেশ সফল করতে গিয়ে আওয়ামিলীগ নেতাকর্মীদের এবং হাসিনার পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের সাথে সংঘর্ষের কারণে প্রতিটি সমাবেশ বাধাগ্রস্ত করেছিল কিন্তু তারপরও সোহেল ভাই সাহসী ভুমিকা পালন করে কর্মসূচিগুলো সফল করেছিলেন। বরিশাল এবং কুমিল্লায় আওয়ামিলীগ ও পুলিশের সাথে সংঘর্ষ ও বহু নেতাকর্মী আহত হবার পরে কিন্তু সেই কর্মসূচিগুলো সফল করি ছিলেন বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীরা। বিএনপির প্রতি ভালোবাসার কারণে তিনি পরিবারের সদস্যদের ঠিকমতো সময় দিতে পারেনি। রাজনৈতিক মামলা থাকার কারণে তিনি স্ত্রী দুই সন্তানকে আদর, স্নেহ, ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত করেছিলেন। তাদের পাশে সবসময় থাকতে পারেননি,পাশে বসে সন্তানদের ঠিকমতো সময় দিতে পারেনি, ৫০০+ মামলা থাকার কারণে সপ্তাহের ৫ দিনই সকাল থেকে শুরু করে বিকেল পর্যন্ত কোর্টের বারান্দায় দাঁড়িয়ে বসে কাটাতে হয়েছে সোহেল ভাইকে।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব জনাব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেছিলেন এরপর থেকে তিনি শুধু সামনের দিকে এগিয়েছেন। হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং সেচ্ছাসেবক দলকে বিএনপির একটি জনপ্রিয় সহযোগী সংগঠন হিসেবে সারাদেশের নেতাকর্মীদের কাছে বার্তা পৌঁছে দিয়েছিলেন বিধায় বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দল ছাত্রদল, যুব দলের পরেই আজ অনেক বেশি শক্তিশালী একটা সংগঠন হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। জনাব হাবিব উন নবী খান সোহেল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সফল সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং সকল আন্দোলন সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং এখনো সামনের সারি থেকেই দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি।২০২১ সালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ছাত্রদল আয়োজিত সমাবেশে পুলিশ জনাব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাইয়ের উপর অতর্কিত হামলা করেছিলেন এবং পুলিশের ছোড়া গুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন তিনি ।ওতর্কিত হামলা এবং পুলিশের গুলিতে রক্তাক্ত অবস্থায় সোহেল ভাইকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে চিকিৎসা করে এবং আত্নগোপনে থেকে চিকিৎসা চালাতে হয়েছে সোহেল ভাইকে। অসুস্থ অবস্থায়ও অক্সিজেন মাস্ক লাগিয়ে এ্যাম্বুলেন্সে চরে আদালতে হাজিরা দিতে হয়েছে সোহেল ভাইকে। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল আয়োজিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ জনসভা আওয়ামীলীগের দালাল এবং আওয়ামী প্রশাসনের পেটোয়া বাহিনীর সদস্যগণ পরিকল্পিত ভাবে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় এবং পুরো সমাবেশ স্থল রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। সে সময়ও নেতাকর্মীদের ধৈর্য সহকারে সমাবেশ স্থলে বসার জন্য উৎসাহ দিয়েছিলেন এবং অধিকাংশ নেতারা মহাসচিব স্যারকে ছেড়ে যাবার পরেও শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্যারের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব জনাব হাবিব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই। সারা বাংলাদেশ থেকে আগত নেতাকর্মীগণ কিছু বোঝানোর আগেই তাদের উপর অতর্কিত হামলা করে, চারিদিকে পুলিশের লাঠিচার্জ, পুলিশের অতর্কিতগুলি, টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপে হাজার হাজার নেতা কর্মীরা আহত এবং কয়েকজন নেতা শহীদ হয়েছিলেন। এরপর ২৯ তারিখ হরতালের ডাক দিয়েছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্যার। গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে থাকার পরেও কেন্দ্র ঘোষিত সকল কর্মসূচিই সোহেল ভাই সফলভাবে পালন করেছিলেন। ২০২৪ সালের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদলের নেতা কর্মীদের আন্দোলন সংগ্রামে কিভাবে সফলতা আসবে সেই দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন এবং তিনি ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে বিভিন্ন স্পটে আন্দোলন অংশগ্রহণ করেছিলেন। ২০২৪ সালের ৫ ই আগষ্ট যদি স্বৈরাচার হাসিনার পতন না হতো তাহলে সবার আগে হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাইকে ক্রসফায়ারের তালিকায় রাখতো। আর যদি ক্রসফায়ার নাও দিত তবু তার নামে আরো শতাধিক মামলা দায়ের হতো।আর যে সকল মামলায় সাজা হয়েছিল সে সকল মামলা এবং বাঁকি ৫০০ শতাধিক মামলার সাজায় তাকে সারা জীবন কারাগারেই বন্দী জীবন কাটাতে হতো। কারাগার থেকে হয়তো কোনদিন জীবিত বের হওয়ার সুযোগ থাকতো না। জুলাই অভ্যুত্থানে হাসিনার পতন হয়েছিল বিধায় আজ সবাই মুক্তভাবে জীবন যাপন করতে পারছে। ৫ ই আগস্টের পরে অনেক নেতাকর্মীদের ভাগ্য বদল হয়েছে কিন্তু হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাইয়ের ভাগ্য বদল হয়নি।তিনি আগেও যেমন সাধারণভাবে জীবনযাপন করেছিলেন এখনো ঠিক সেই সাধারণভাবেই জীবন যাপন করেন।তিনি দিনরাত সংগঠনের জন্য পরিশ্রম করেন। তিনি সকল শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে খুব সহজেই মিশতে পারেন, তৃণমূল থেকে কেন্দ্র সকল পর্যায়ের ত্যাগী এবং নির্যাতিত নেতাকর্মীরা মন খুলে সোহেল ভাইয়ের সাথে দুঃখ সুখের কথা বলতে পারেন এটা সোহেল ভাইকে আরো বেশি নেতা কর্মীদের মাঝে বিশ্বস্ত করে তুলেছে । এজন্য সোহেল ভাইয়ের জন্য তৃণমূল পর্যায়ে তারুণ্যর বিশাল একটা সমর্থন তৈরি হয়েছে। তার বক্তব্য শোনার জন্য লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করে এবং মনোযোগ সহকারে শোনেন। তিনি দলের জন্য যেভাবে মন প্রাণ উজাড় করে করে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায়ের বিএনপির সকল নেতৃবৃন্দকে একত্রিত করার চেষ্টা করেছেন কিন্তু দল তাকে সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করেনি। যদি দল ত্যাগ ও সততার মূল্যায়ন করতো তাহলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নের প্রাথমিক তালিকায় জনাব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাইয়ের নামটি অবশ্যই ঘোষণা করতো। সোহেল ভাইয়ের নামটি ঘোষণা না হবার কারণে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের একটাই প্রশ্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নমিনেশন পেতে হলে কোন কোন যোগ্যতা থাকতে হবে? বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাইয়ের মত এত নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতা যদি নমিনেশন না পায় তাহলে নমিনেশন পাবেন কারা?

আন্দোলন সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী ত্যাগী, আদর্শবান, কর্মীবান্ধব যুগ্ম মহাসচিব যদি এত নির্যাতিত হবার পরেও মনোনয়ন বোর্ডের প্রাথমিক তালিকায় নাম না আসে তখন সারাদেশের নেতাকর্মী এবং সাধারণ ভোটারদের মাঝে একটা ভুল মেসেজ যায় তা হলো এত ত্যাগী এবং নির্যাতিত ব্যক্তির যদি মূল্যায়ন না হয় তাহলে বিএনপি অন্যদের বেলায় কি করবে? ত্যাগী এবং নির্যাতিত ব্যক্তিদেরকে দল যদি সঠিক মূল্যায়ন না করে তাহলে ভবিষ্যতের রাজনীতিতে ঘোর অন্ধকার নেমে আসবে। পরিবার পরিজনের কথা মনে করে সংকটময় সময়ে কেউ আর জীবনের মায়া ত্যাগ করে দলের পাশে এসে দাঁড়াবে না। আশা করি আপনারা ত্যাগী, নির্যাতিত এবং সৎ ব্যাক্তি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব জনাব হাবিব বলেন নবী খান সোহেল ভাইয়ের ঢাকায় অঘেষিত আরো সাতটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি আসন ঘোষণা করুন।

রাজপথে বেড়ে ওঠা সকল নেতাকর্মী চায় ত্যাগীদের মূল্যায়ন হোক। ত্যাগীদের সঠিক মূল্যায়ন হলে অতীতের ন্যায় নেতাকর্মীরা জীবন দিয়ে হলেও বিপদের মুহুর্তে দলকে রক্ষার জন্য কাজ করে যাবে এবং সকলে মিলেমিশে ধানের শীষের প্রার্থীদেরকে বিজয়ী করে জাতীয় সংসদের চেয়ারে বসাবে ।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব জনাব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই ছাত্রজীবন থেকেই ঢাকার রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামের অকুতোভয় সৈনিক,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফজলুল হক হলের সাবেক ভিপি, কেন্দ্রীয় ছাত্রদের সাবেক সফল সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক সফল সভাপতি ছিলেন।দলের দুঃসময়েও হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাই কেন্দ্র ঘোষিত সকল কর্মসূচিতে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সেই ত্যাগী, কর্মী তৈরির কারিগর, কর্মী বান্ধব নেতা সারা বাংলাদেশের নেতাকর্মীদের প্রিয় মুখ, দলমত নির্বিশেষে সাধারণ জনগণের মাঝে গ্রহনযোগ্য ব্যক্তি জনাব হাবিব উন নবী খান সোহেল ভাইকে ঢাকায় নির্বাচনি যে আসনগুলোর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়নি এরমধ্যে থেকে যেকোনো #একটি আসনের জনগণের সেবা করার সুযোগ দিতে বিএনপির চেয়ারপার্সন আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারুণ্যের অহংকার জনাব তারেক রহমান ভাই, বিএনপির মহাসচিব জনাব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্যার সহ স্থায়ী কমিটির সকল সদস্যবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

শেষ কথা,

আপোষহীন নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করতে হলে, তারুণ্যের অহংকার জনাব তারেক রহমান ভাইয়ের হাতকে শক্তিশালী করতে হলে এবং দেশনায়ক তারেক রহমান ভাইকে দেশে ফেরার সুযোগ করে দিতে রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে সকল নেতাকর্মীদের মাঝে ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে দলের জন্য কাজ করতে হবে। ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হলে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঐক্যের কোন বিকল্প নেই।

ইনশাআল্লাহ বিএনপির নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারলে কোন অপপ্রচার বা কোন অপশক্তি বিএনপিকে দমিয়ে রাখতে পারবেনা, কোন অপশক্তি ধানের শীষের বিজয় ঠেকাতে পারবেনা ইনশাল্লাহ।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জিন্দাবাদ। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ওমর হোক, আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জিন্দাবাদ, তারুণ্যের অহংকার জনাব তারেক রহমান জিন্দাবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর