করোনায় মৃত্যু-শনাক্ত কমেছে
-1659030211.jpg) 
 
								
							করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৯ হাজার ২৮৪ জনে। এ সময়ের মধ্যে আরও ৬১৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪ হাজার ১৮৮ জনে।
বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এর আগে বুধবার (২৭ জুলাই) করোনাভাইরাসে ৫ জনের মৃত্যু হয় এবং শনাক্ত হন ৬২৬ জন।
সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ৩৩৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ।
মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
এদিকে সবশেষ একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৮৭২ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৪০ হাজার ৮৩ জন।
চীনের উহান শহরের হুয়ানান সি-ফুড ও বণ্য প্রাণীর বাজার থেকেই করোনাভাইরাস ছড়িয়েছিল। ওই বাজার ছিল মহামারির কেন্দ্র। একাধিক গবেষণায় এর বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণও পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তত দুটি গবেষণায় উহান শহরে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার তথ্য-উপাত্তগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) ওই গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, করোনাভাইরাসের শুরুর দিকের সংক্রমণের ঘটনাগুলো হুয়ানান বাজারের আশপাশেই হয়েছিল। অপর গবেষণাটিতে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সঠিক সময় জানতে করোনার জেনেটিক তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে।
এর মানে ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম সংক্রমণের খবর এলেও ওই বছরের নভেম্বর ও ডিসেম্বরের শুরুর দিকেই মানুষের শরীরে করোনাভাইরাসের দুটি ধরন বিদ্যমান ছিল।
২০২০ সালের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।











-1660325247.jpg)
