img

দেশগুলো হলো—লেবানন, সিরিয়া, তুরস্ক, ইরান, আফগানিস্তান, ভারত, ইয়েমেন, সোমালিয়া, ইথিওপিয়া, ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব দ্য কঙ্গো, লিবিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, আর্মেনিয়া, বেলারুশ ও ভেনিজুয়েলা।

গেল কয়েক সপ্তাহ ধরে এসব দেশে ক্রমাগত কোভিড-১৯ রোগী সংখ্যা বাড়ছে। তবে সৌদি আরবে এ যাবত কোনো মাংকিপক্স রোগী পাওয়া যায়নি। সৌদি স্বাস্থ্য উপমন্ত্রী ডা. আবদুল্লাহ আসিরি বলেন, মাংকিপক্স রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের সক্ষমতা আমাদের স্বাস্থ্যখাতের আছে। আমরা যে কোনো সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে পারি।

তিনি বলেন, এখানে সন্দেহভাজন রোগীর মানসম্মত সংজ্ঞা আছে। সেভাবেই আমরা রোগী শনাক্ত, পর্যবেক্ষণ ও রোগনির্ণয় করি। নমুনা পরীক্ষার জন্য আমাদের ল্যাবরেটরি আছে।

আবদুল্লাহ আসিরি বলেন, মাংকিপক্সের সংক্রমণ অনেকটা সীমিত। কাজেই ভাইরাসটির সংক্রমণের কোনো শঙ্কা নেই। এমনকি যেসব দেশে ভাইরাসটি পাওয়া গেছে, সেখানেও প্রদুর্ভাব সীমিত।

করোনা মহামারির ধকল মানুষ এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি। রয়ে গেছে হাসপাতাল, মৃত্যু ও ঘরবন্দি থাকার রেশ। আতঙ্ক থেকে সামান্য ফুরসত পেতে যাচ্ছিল বিশ্ব। এরইমধ্যে নতুন দুঃসংবাদ নিয়ে এল আরেক বিরল রোগ মাংকিপক্স। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ১১টি দেশের ৮০ জনের শরীরে রোগটি শনাক্ত হয়েছে।

ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হলে জ্বর, মাথাব্যথা, শরীর ফুলে যাওয়া ও অস্বস্তিকর ব্যথার মতো সমস্যা হয়। অবসাদের পাশাপাশি চুলকানি, ফুসকুড়ি, হাত-পা-মুখে ক্ষত দেখা যায়। আক্রান্ত ব্যক্তি কিংবা প্রাণির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শ ছাড়াও ফুসকুড়ি ওঠা রোগীর ব্যবহৃত বিছানা ও শয্যা ব্যবহার করলে রোগটি ছড়াতে পারে।

 

এই বিভাগের আরও খবর