img

 ভাবুন তো একবার, আইসক্রিমে (Gold Ice cream) যদি পান সোনার স্বাদ! তাহলে কেমন হত? ভাবছেন আইসক্রিমের সঙ্গে সোনার কী সম্পর্ক! ব্যাপারটা বুঝতে হলে নয় দুবাই যেতে হবে, নয় পড়তে হবে বিশদে।

এবার আসল গল্পে আসি। দুবাই (Dubai) তো সোনার খনি। এ তো নতুন কোনও তথ্য নয়। দুবাইয়ে যেদিকে তাকাবেন সেদিকেই সোনার ঝলক। তবে আইসক্রিমেও যে থাকবে সোনা, তা দেখেই কপালে উঠবে চোখ। তার থেকেই হতবাক হবে এই সোনায় মোড়া আইসক্রিমের দাম জানলে।

দুবাইয়ে বেশ জনপ্রিয় স্কুপি ক্যাফে। সেখানেই পাওয়া যায় স্পেশাল এক আইসক্রিম। নাম তার ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ (Black Diamond)। যার দাম ৬০ হাজার টাকা। তা এত দাম কেন আইসক্রিমের? সম্প্রতি এই ক্যাফেতে হাজির হয়েছিলেন সঞ্চালক ও ইউটিউবার শেহনাজ ট্রেজারি। সেখানে গিয়েই চেখে দেখলেন এই আইসক্রিম । গোটা কাণ্ডটির একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন শেহনাজ।

জানা গিয়েছে, এই আইসক্রিম দেওয়া হয় জনপ্রিয় ব্যান্ড ভার্সাচির এক বাটিতে। ভ্যানিলা আইসক্রিমের মধ্যে ছড়ানো থাকে সোনা। ভ্যানিলার স্বাদের সঙ্গে মিশে যায় সোনার স্বাদ।

দুবাইয়ের এই ব্ল্যাক ডায়মণ্ড আইসক্রিম চেখে দেখে শেহনাজ তাঁর ইনস্টাগ্রামে লিখলেন, ৬০ হাজার টাকার আইসক্রিম। সোনা খাচ্ছি। খেতে বেশ ইন্টারেস্টিং। তবে আমাকে কিন্তু একটা পয়সাও দিতে হয়নি!

২০১৫ সাল থেকে এই ক্যাফেতে বিক্রি শুরু হয় ব্ল্যাক ডায়মন্ড আইসক্রিম। রাতারাতিই জনপ্রিয়তা লাভ করে ফেলে ক্যাফের এই সোনার আইসক্রিম। ভ্যানিলা আইসক্রিমের উপরে ছড়িয়ে দেওয়া হয় ২৩ ক্যারেট সোনা। সঙ্গে থাকে ইরানের স্যাফরন ও ব্ল্যাক ট্রাফেল!

শেহনাজের আইসক্রিম খাওয়ার এই ভিডিও দেখে নেটিজেনরা লিখেছেন, এই আইসক্রিম খেয়ে টাকা না নষ্ট করে দুবাইয়ের নানা জায়গা ঘোরা ভাল।

এই বিভাগের আরও খবর